শশুর বউমার ভালোবাসা_____১১

শশুর বউমার ভালোবাসা_____১১

মা : আহহহহহ্হঃ।। আহহহহহ্হঃ।।। আহহহহহ্হঃ বাবা।।।।। বাবা।।।। আহহহহহ্হঃ।।বাবা করুন।।।। করুন আমাকে।।।।। উফফফফ।।। আমি জানিনা।।। আমার কি হয়েছে।।।।।। আমি নিজেকে আটকাতে পারছিনা।।। উফফফফ বাবা।।।।। আমি কিছুতেই সামলাতেই পারছিনা নিজেকে।।।।। আমায়।।।।। আমায় শান্ত করুন বাবা 


দাদু : হুহ।।। হুহ।।। তোমায়।।।।। সেই জন্যই তো নিয়ে এলাম এখানে। এই জায়গাটাতে কেউ আসেনা। ফাঁকা নিরিবিলি। এখানে আমাদের কেউ বিরক্ত করবেনা। আমি জানি বৌমা।।।। তোমার কি হয়েছে। তোমার এতদিনের অভুক্ত শরীরটা এখানে এসে তার খাবার পেয়েছে। আমার ছেলে তোমার খিদে মেটাতে অসফল হয়েছে কিন্তু তার বাপ মানে আমি সফল। তাই তোমার শরীর এমন করছে।  তাকে আর অভুক্ত রেখোনা। ভুলে যাও সব পাপ পুন্য। এসো আমরা শশুর বৌমা নিজেদের শান্ত করি। 


এইগুলো বলার সময় দাদুর মুখ দিয়ে সায়া আর শাড়ী আবার নীচে পড়ে গেছিলো। দাদু আবার ওগুলো তুলে মুখে কামড়ে ধরলো আর মায়ের ফর্সা পাছায় চটাস করে একটা থাপ্পড় মারলো। তাতে মা আহহহহহ্হঃ বাবা করে উঠলো। এবারে দাদু হাত বাড়িয়ে একটা একটা করে মায়ের দুদু ওই ব্রা থেকে বার করে আনলো। দুটো দুদুই এখন ব্রায়ের বাইরে। দাদু হাতের থাবায় নিয়ে টিপতে লাগলো ওগুলো। 


মা : আহহহহহ্হঃ।।। উফফফফ।। বাবা।।। আপনি খুব খাড়াপ।।।।। এইভাবে নাতিকে বাইরে ঘুরতে আনার নাম করে বৌমার সাথে নোংরামি করছেন? 


দাদু মুখ থেকে কাপড় সরিয়ে : এমন বৌমা পেলে নাতির দিকে কি আর নজর থাকে নাকি? সব নজর তো থাকে নাতির মায়ের ওপর। 


মা : ইশ।।। অসভ্য আপনি খুব। খুব বাজে আপনি। আমি বুঝেছি আপনার হাত থেকে আমার আর নিস্তার নেই। যে নিজের ভাইকে ছাড়েনি, তার সব কেড়ে নিয়ে তাকে পাগলা গারদে পাঠিয়েছে সে আমায় কি করে ছাড়বে? তাহলে নিন আমাকে।।।। শেষ করে দিন আমায়। দেখান আপনার শক্তি। 


দাদু এবারে দাঁত খিঁচিয়ে মায়ের দুদু দুটো টিপতে টিপতে খুব জোরে কোমর নাড়তে শুরু করলো আর মায়ের সারা শরীর আগে পিছু হতে লাগলো সাথে মায়ের চিল্লানি। থপ থপাস থপাস থপাস আওয়াজে ঘরটা ভোরে উঠলো। দাদু এবারে মাকে করতে করতে এক পা একপা করে চলা শুরু করলো। মা এখন দেয়াল থেকে সরে এসে বট গাছটার কাছে চলে এসেছে। দাদু মাকে করতে করতে ওই বটগাছটার কাছেই আনলো আর গাছটার কাছে এগিয়ে গেলো। মা এবারে নিজের দুই হাত তুলে নোংরা বট গাছটার ওপর রাখলো আর আরেকটু ঝুঁকে দাঁড়ালো। দাদু এবারে হুমম।।। হুমমম করে গজরাচ্ছে। সে এবারে মায়ের সায়া শাড়ী টেনে নীচে নামিয়ে দিলো আর মাকে উলঙ্গ করে দিলো। মায়ের পা দুটো আরও ফাঁক করে নিজের কোমর দোলাতে লাগলো। খুব জোরে মায়ের পাছায় ধাক্কা মারছে দাদু। মায়ের দুদু দুটো ঝুলে আছে আর এদিক ওদিক দুলছে।  মা দুই হাতে পুরোনো নোংরা গাছটার গায়ে নখ বসিয়ে পেছনে তাকিয়ে দাদুকে দেখতে লাগলো। দাদুও মায়ের সব চুল একত্রিত করে এক হাতে সেটা মুঠো করে ধরলো আর নিজের কোমর নাড়িয়ে চললো। আমার মায়ের মুখ দেখে মনে হচ্ছিলো দাদু যা করছে তাতে মায়ের খুব ভালো লাগছে কারণ মা মাঝে মাঝে চোখ বুজে হেসে উঠছে। 


কিন্তু এর পরেই যেটা হলো তাতে আমরা সবাই চমকে উঠলাম। এতক্ষন আমি লক্ষই করিনি ওই গাছটার কাছে একটা নোংরা চাদর পড়ে আছে। কিন্তু চাদরটা নড়তেই আমার চোখ সেদিকে গেলো। একি !!!! চাদরের সরিয়ে একটা লোকের মাথা দেখা যাচ্ছে। লোকটার অবস্থা দেখে বোঝাই যাচ্ছে পাগলা। লোকটা এবারে চাদর সরিয়ে সামনে সরে এলো একটু। এবারে লোকটাকে ভালোভাবে দেখা যাচ্ছে। ময়লা পোশাক, ছেঁড়া প্যান্ট, মাথার চুল নোংরা, মুখ ভর্তি দাড়ি লোকটার। এক দৃষ্টিতে আমার মায়ের দিকে তাকিয়ে। দাঁড়ি চুলকাতে চুলকাতে মায়ের দিকে এগিয়ে এলো একটু। মায়ের চোখ বন্ধ তাই তার নিচেই যে একটা পাগল মার্কা লোক বসে তার ঝুলন্ত দুদু দেখছে সেটা লক্ষই করেনি মা। এবারে যখন পাগলটা মায়ের থাইয়ে হাত রাখলো তখন চোখ খুলে তাকালো মা আর পায়ের কাছে এক রোগা, নোংরা লোককে দেখে ভয় আঁতকে উঠলো মা। দাদুও লক্ষ্য করেনি ব্যাপারটা। তার মনোযোগ মায়ের দিকে ছিল। এবারে দাদুও দেখলো লোকটাকে। 


মা : বাবা !!! এখানে একটা লোক !!! পাগল একটা !! 


দাদু : এই শালা !!! কি করছিস এখানে? 


পাগলটা মাথা চুলকিয়ে হেসে উল্টো পাল্টা কি বললো কিছুই বুঝলাম না। মা খুব ঘাবড়ে গেছে। সে দাদুর থেকে আলাদা হবার চেষ্টা করছে কিন্তু দাদু মায়ের কোমর চেপে ধরে আছে আর পাগলটার দিকে বড়ো বড়ো চোখ করে দেখছে। পাগলটা দু পা সরে গেলো বসে বসেই। 


মা : বাবা।।।। চলুন এখান থেকে। এই পাগলটা আমাদের কেমন করে দেখছে !! আমাদের কোনো ক্ষতি করে দিতে পারে। চলুন বাবা।।। চলুন।।। আমার কেমন লাগছে। 


দাদু : আরে বৌমা।।। ওই লিকলিকে পাগলা করবে আমাদের ক্ষতি? এক ঘুসি মারলে আর বেঁচে থাকবে কিনা সন্দেহ। চিন্তা কোরোনা। এসো আমরা আমাদের কাজ করি। 


মা : কিন্তু।।।। কিন্তু এই পাগলটার সামনে? না বাবা আমার কেমন লজ্জা করছে। বাড়ি গিয়ে যা করার করবেন। এখন চলুন। 

 

Comments